সভাপতি’র বাণী
বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র সাধারণ সদস্য হতে শুরু করে পরিচালনা পর্ষদেও অবদান রেখে আসছি। বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সাথে দীর্ঘদিন যাবত ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিল্পের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিল্পায়নের মাধ্যমেই দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো মজবুত সুদৃঢ় করা সম্ভব। বিশ্বে বাংলাদেশের পাদুকার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আশা করি সরকারের সহযোগিতা পেলে পাদুকা সেক্টরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরা অভ্যন্তরীন চাহিদা মিটিয়ে গার্মেন্টস শিল্পের ন্যায় দ্বিতীয় সেক্টর হিসেবে পাদুকা সেক্টরকে প্রতিষ্ঠা করতে পারব। বিদেশে পাদুকা রপ্তানী করে আমরা প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং দেশের অর্থনৈতিক শক্তিশালী করতে সক্ষম হব। আমার কাজের দক্ষতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় এনে সাধারন পরিষদ সদস্যবৃন্দের ভোটে ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক-এর দায়িত্ব পালন করেছি এবং বর্তমানে ২০১৬ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সভাপতি’র দায়িত্ব পালন করে আসছি। সাধারন সম্পাদক ও সভাপতি থাকাকালীন সময়ে তৎকালীন সাবেক সভাপতি মহোদয়বৃন্দের সার্বিক সহযোগিতায় এবং আমার মেধা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও মনুষ্যত্ব কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র নামে একটি ভবন তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র ভবন তৈরী করে বিশ্বের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রচার, প্রসার করার লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের সাথে কাজ করার জন্য ভবন তৈরী করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, যাথে করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র ভবন এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে আগামী প্রজম্মের ব্যবসায়ীরা ব্যবসা-বাণিজ্য করে দেশের বেকারত্ব দৃরীকরনসহ উন্নয়নমূলক কাজ করে পাদুকা শিল্পকে আরও গতিশীল করতে পারে সেই লক্ষ্যে ভবন তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
আমি আশা করি, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও দ্রুত কাজ করে যাবে।
হাজী মোঃ শাহীন খান
সভাপতি
বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র সাধারণ সদস্য হতে শুরু করে পরিচালনা পর্ষদেও অবদান রেখে আসছি। বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সাথে দীর্ঘদিন যাবত ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিল্পের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিল্পায়নের মাধ্যমেই দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো মজবুত সুদৃঢ় করা সম্ভব। বিশ্বে বাংলাদেশের পাদুকার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আশা করি সরকারের সহযোগিতা পেলে পাদুকা সেক্টরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরা অভ্যন্তরীন চাহিদা মিটিয়ে গার্মেন্টস শিল্পের ন্যায় দ্বিতীয় সেক্টর হিসেবে পাদুকা সেক্টরকে প্রতিষ্ঠা করতে পারব। বিদেশে পাদুকা রপ্তানী করে আমরা প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং দেশের অর্থনৈতিক শক্তিশালী করতে সক্ষম হব। আমার কাজের দক্ষতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় এনে সাধারন পরিষদ সদস্যবৃন্দের ভোটে ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক-এর দায়িত্ব পালন করেছি এবং বর্তমানে ২০১৬ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সভাপতি’র দায়িত্ব পালন করে আসছি। সাধারন সম্পাদক ও সভাপতি থাকাকালীন সময়ে তৎকালীন সাবেক সভাপতি মহোদয়বৃন্দের সার্বিক সহযোগিতায় এবং আমার মেধা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও মনুষ্যত্ব কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র নামে একটি ভবন তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র ভবন তৈরী করে বিশ্বের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রচার, প্রসার করার লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের সাথে কাজ করার জন্য ভবন তৈরী করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, যাথে করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি’র ভবন এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে আগামী প্রজম্মের ব্যবসায়ীরা ব্যবসা-বাণিজ্য করে দেশের বেকারত্ব দৃরীকরনসহ উন্নয়নমূলক কাজ করে পাদুকা শিল্পকে আরও গতিশীল করতে পারে সেই লক্ষ্যে ভবন তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
আমি আশা করি, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পাদুকা প্রস্ততকারক সমিতি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও দ্রুত কাজ করে যাবে।
হাজী মোঃ শাহীন খান
সভাপতি